Thursday, February 25, 2016

অন্ধকারে মা ছেলে এক হয়ে যেতে চাইলো। পল্লব তাড়াতাড়ি করে তার প্যান্ট টা খুলে ফেলল।

পল্লবের বাবার কথা ঠিক মনে পরে না। বাবাকে দেখেছে বলেও মনে নেই। শুধু ছবিটা দেখেছে কয়েকবার। সে শুধু এটা জানে যে মা বাবার ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে, কেন হয়েছে তাও জানে না।



  মাকেও জিজ্ঞেস করেনা কখনো মার মন খারাপ হয় ও বুঝতে পারে। যাই হোক এবার আসল কথায় আসা যাক।

পল্লব ছোট বেলা থেকেই মার সাথে থাকে। দুই রুমে দুইজন থাকে এখন আগে এক সাথে ঘুমাতো। মা ছেলে ছাড়া আর কেউ নেই পরিবারে। ছোট খালা একজন আছে উনি মাঝে মধ্যে আসেন বেড়াতে তাদের দেখতে। পল্লব সব সময়ই তার মার প্রতি দুর্বল। মাকে তার খুব ভালো লাগে। আসলে সব সময় মার সাথে থাকতে থাকতে এমন হয়ে গেছে।

কোন মেয়ে বলতে মাকেই আগে দেখে মাকে বোঝে। মাও তার সাথে খুব ফ্রি। ফ্রি বলেই তো একমাত্র সম্বল নিজেরই ছেলে পল্লবের সাথে কতো ঘনিষ্ট কথাবার্তা বলেন। মা সাবিনা রহমান খুব সৌখিন। একটু সেক্স প্রিয় ও। আসলে জামাইয়ের সাথে খুব একটা থাকতে পারেনি তো মনে হয় এমন হয়ে গেছে।

পল্লবের জন্মের ১ বছরের মধ্যেই ছেড়ে চলে গেলেন তাদের। শরীরের খায়েশ আহ্লাদ কিছুই মেটাতে পারেন নি। তাই নিজে থেকেই ছেলের প্রতি ঝুকে পরলেন। পল্লব যখন কিছু বুঝতে শিখেনি তখনো ছেলের নুনু বের করে দেখতেন টানাটানি করতেন। মাস্টারবেট করতেন আর ছেলের নুনু চুষে নিজের যৌন ক্ষিদে মেটানোর চেষ্টা করতেন। কিন্তু ছেলের সাথে সেক্স করার কথা ভাবেননি কখনো। তারপর যখন ছেলে বড় হতে থাকলো আর ছেলের সামনে কাপড় খুলে মাস্টারবেট করাতো দুরের কথা সামনেই করতেন না এইসব।