পথেই উঠানে আমার চাচাতো বোন নিশীর সহিত দেখা, ও জিজ্ঞ্যেশ করলো দাদা কোথায় যাও,আমি ওকে বল্লাম যে ছাড়া বাড়ীর ভিটায় নারিকেল খেতে যাচ্ছি,নিশী আবদার করে বল্লো আজ আমিও তোমার সহিত ডাব খেতে যাবো।নিশী তখন ৬ষ্ট শ্রেনীতে পড়ে,বুক উঠেছে লিচুর মতো যা ওর কামিজের উপর থেকে দেখা যায়,অনেক দিন থেকে আমি ওর বুক হাতানোর সুযোগ খুজছি কিন্তু কখনোই সে সুযোগ আসেনি।তাই ছাড়া বাড়ীর ভিটায় আমার সহিত ডাব খেতে যাওয়ার ওর আবদারটা চট করেই মেনে নিলাম।তখুনি মনে মনে আমার বাসনা পূরন করার কথা ভাবলাম,আর অমনি লুঙ্গির ভিতরে আমার ধোনটা ফুলতে শুরু করলো।আমি বল্লাম ঠিক আছে তো আয়। [ ভাইয়া আস্তে চোদো ভোদার পর্দা যে ফেটে রক্ত বের হচ্ছে ]
উঠান থেকে বের হয়ে আমরা ভিটার রাস্তা ধরে হাটতে লাগলাম,নিশী তখনো কোন ওড়না পড়া শুরু করে নাই,হাফ প্যান্ট/কামিজ পড়ে।ও আমার পাশ ঘেষে হাটতে লাগলো,ওর বুকের দিকে তাকাতেই লুঙ্গির ভিতরে আমার দানবটা লাফালাফি শুরু করলো,কি করে ওকে পটানো যায় সেই চিন্তা করছি,আর যদিও দিনের বেলা তবে ভর দুপুরে চারি দিকে কোন লোক জন দেখা যায় না, আমি সাহস করে ওর একটা হাত ধরলাম,১/২ মিনিট পর ও আমার হাতের আঙ্গুলের মধ্যে আঙ্গুল ঢুকিয়ে পাঞ্জা ধরে হাটতেছে আর বিভিন্ন ধরনের কথা বার্তা বলতেছে,কোন গাছ থেকে ডাব পারবো, নারিকেল হয়েছে কিনা,কয়টা ডাব পারবো ইত্যাদী।আমি ওর কথা শুনছি আর মাঝে মধ্যে জবাব দিতেছি,হাতের আঙ্গুল ছাড়িয়ে আমি ওর ডানা (বাহু) ধরে হাটতেছি আর সেই সাথে ওর বগলের নিচে মাঝে মধ্যে হাতের আঙ্গুল স্পর্শ করছি।ওর কোন বিরুপ প্রতিক্রিয়া না দেখে সাহস করে বলে ফেল্লাম,‘নিশী’ আমি তোকে ডাব খাওয়াবো আর তুই আমাকে লিচু খাওয়াবি’ তাৎক্ষনিক ভাবে নিশী অবাক হয়ে বল্লো “আমি লিচু পাবো কোথায়”! ওর কথা শেষ হতে না হতেই বাহু ছেড়ে দিয়ে কামিজের উপর থেকে ওর বুকে হাত দিয়ে বল্লাম এই যে তোর লিচু! বুক থেকে